আমি একটা মেয়ের কথা জানি। ক্লাস নাইনে পড়া অবস্থায় প্রেগন্যান্ট হয়ে ছিল। এবয়শন করার ঔষধের জন্যে ফার্মেসীতে গিয়েছিল।। সেই ফার্মেসীতে আমিও গিয়ছিলাম আব্বুর ডায়াবেডিকের ঔষধের জন্য। দোকানির সাথে মেয়েটির আলাপের ধরন দেখেই আমি কিছুটা বুজে গিয়েছিলাম পরে ঐ দোকানীর কাছ থেকেই পুরোপুরি সিওড় হয়েছিলাম। ঘটনাটি সেদিন আমার শরীরে কাঁটা বিছিয়ে দিয়েছিল। আমি অবাক হয়েছিলাম।
সেদিন আমি এ মেয়ের কথা ভাবিনি আমি ভেবে ছিলাম এই মেয়ের বাবা মায়ের কথা। যারা টাকা পয়সা খরচ করে এই মেয়েকে পড়াচ্ছিল, সকালে স্কুলে যাবার সময় টিফিন পিরিয়ডে খাবার জন্যে টাকা দিত, যারা এই মেয়েকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেছিল তাদের মেয়ে লেখাপড়া শিখে বড় হয়ে ডাক্তার, জজ, বেরিষ্টার হবে। যারা লেখাপড়ার মারফতে মেয়েটিকে পুরোপুরি স্বাধীনতা দিয়েছিল।। আর মেয়েটি!! সত্যিই এই মেয়ের বাবা মা বড়ই অভাগা…
…. কি সাংঘাতিক। ভালবাসার দোহাই দিয়ে একটা ছেলে আর একটা মেয়ে কত বড় পাপই না করে যাচ্ছে।।
…. অন্য আরেকটি মেয়ের কথা বলি, বাবা মা অনেক ঘটা করে চট্টগ্রাম শহরের স্থায়ী ব্যাংকার ছেলের সাথে তাদের অনার্স পড়ুয়া মেয়ের বিয়ে দিয়েছিল। ছেলে ব্যাংকার হওয়াতে সারাদিন অফিস করত আর মেয়েটি সারাদিন ঘরে থাকত, কিছুদিন পরে এই মেয়েটিই স্বামীর সরলতা আর ব্যাস্ততার সুযোগ কাজে লাগিয়ে পাশের বাসার ইন্টার পড়ুয়া ছেলের সাথে প্রেম নামক সম্পর্কে জড়িয়ে দূরে কোথাও পালিয়ে গিয়েছিল।।
…. অন্য আরেকটি মেয়ের কথা বলি, বাবা মা অনেক ঘটা করে চট্টগ্রাম শহরের স্থায়ী ব্যাংকার ছেলের সাথে তাদের অনার্স পড়ুয়া মেয়ের বিয়ে দিয়েছিল। ছেলে ব্যাংকার হওয়াতে সারাদিন অফিস করত আর মেয়েটি সারাদিন ঘরে থাকত, কিছুদিন পরে এই মেয়েটিই স্বামীর সরলতা আর ব্যাস্ততার সুযোগ কাজে লাগিয়ে পাশের বাসার ইন্টার পড়ুয়া ছেলের সাথে প্রেম নামক সম্পর্কে জড়িয়ে দূরে কোথাও পালিয়ে গিয়েছিল।।
পরে ব্যাংকার ছেলেটি লজ্জা, সম্মান, আর সমাজের কাছে জবাব দিহীতার জন্যে নিজের জমি বিক্রি করে চাকরী ছেড়ে গ্রামের বাড়ী চলে গিয়েছিল। ভাবতে পারছেন কেমন বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে পড়ে ছেলেটি শহর ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল ! সেদিন আমার অনেক আফসুস হয়েছিল মেয়েটির জন্যে।
… এ পৃথিবীর সমস্ত কিছুকে আপনি ধোকা দিতে পারবেন কিন্তু এক আল্লাহ কে কখনই ধোকা দিতে পারবেন না। আপনি কোথায় কি করছেন সব তিনি দেখছেন। আপনি হয়ত পারবেন ভালবাসার দোহাই দিয়ে অনৈতিক কাজ গুলো করে পৃথিবীতে সুখী হতে কিন্তু মৃত্যুর পরের জীবনে কি ক .. প্রেম ভালবাসা সর্গীয় উপহার।। একটা ছেলে একটা মেয়ে সম্পর্কে জড়াতে পারে স্বাভাবিক কিন্তু সম্পর্কের দোহাই দিয়ে অনৈতিক মেলামেশায় জড়ানো একটা কুকুরের মত কাজ।। এতে ভালবাসার অমর্ঝদা হয়।। পিতা মাতাকে অমর্ঝদা করা হয়, যেটি কিনা মহাপাপ।।
…. সম্পর্কে জড়াতে হলে এমন ভাবে সম্পর্কে জড়ান যে সম্পর্কের প্রভাব আপনার মা বাবার আত্ম সম্মান, সমাজ, বিবেক, আর মৃত্যুর পরবর্তী জীবনের উপর কোন প্রভাব ফেলবে না!! একটা কথা সব সময় মনে রাখবেন আত্ম-সম্মান কোন প্যারাসিট্যামল নয় যে ফার্মেসীতে গেলেই ২টাকায় কিনতে পারবেন…!
Download link:
ডাউনলোডের নিয়ম দেখে নিনঃ
(বিশেষ দৃষ্টব্যঃ Apps ডাউনলোড করতে লিংকে গিয়ে
Download now তে ক্লিক করুন, পরের পেজে Click here to
download এ ক্লিক করুন, তাইলেই ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে।
কোন রকম ঝামেলা ছাড়া ডাউনলোড করতে অবশ্যই ফোনের
ডিফল্ট ব্রাউজার ব্যবহার করুন।)
0 comments:
Post a Comment